বৈশাখের এই বিকেলেহায়রে নয়া বৈশাখী জাতি,সাজ সকলে পান্থা খেয়েছো ঠিকই,তবে অপরাহ্নে খেয়েছো পোলাও ক্ষুধার্তকে মেরে লাথি,ঘোষের টাকার মর্মরানীতে পাঞ্জাবি গেছে ঝুলে ,দশটি টাকা অনাথ ভিখারিকে দিসনি জীবনে ভুলে ।হায়রে নাদান ক্ষমতালোভী, ওদের ছেলেরা লুঙ্গির গিট্ দিতে জানে না তাতে কি,বিকেলের বৈশাখী কবিতা আসরে আধা ইংরেজি-বাংলা বক্তিদায় আহাজারি,এ যেন মুনাফেকি চাদরে ঢাকা কত কথা কত কহন আর লজ্জাহীন রাজনীতি বাণী ।প্রতিটি বৈশাখে নির্জন পদচিহ্নে এ আমি দূর থেকে দেখি ,বাকরুদ্দ থাকি দিনের শেষে,নিজের অজান্তে বিদ্রোহী চিৎকারে বলি ,হে অনাগত বৈশাখ বিধাতার এক কঠিন আদেশেতুমি আসো আগামীতে এক অন্যরূপী কালবৈশাখী হয়ে,দুমড়ে মুচড়ে দাও ঐ মুনাফেক আর স্বার্থন্নেষীদের,যেন বাংলার মাটি উম্মুক্ত হয় সৎ মানুষের সিক্ত আলিঙ্গনে ।
On Sun, 14 Apr 2019 at 10:05, M A K Azad Sohel azadsohel@gmail.com [perthbashi]<perthbashi-noreply@yahoogroups.com> wrote:nicely written Faruk vai.
On Sun, Apr 14, 2019 at 11:54 AM Faruk Ahmed faruk.perth@gmail.com [perthbashi] <perthbashi-noreply@yahoogroups.com> wrote:
Human being loves to worship – that’s how Allah has created us.
People have record of worshipping sun, moon, fire, water and so on. Even they have been worshipping animals for thousands of years – from small scorpion to large elephant including monkeys and donkeys; going further, they have been worshipping human organs for example.
People usually worship collectively in their societies, but not always. Atheists worship individually within his or her circumstance – knowingly or unknowingly.
Do the atheists worship? Yes, they do. For instance, an atheist poet who believes that his life’s achievement depends on his readers – he worships his readers. The poet writes his poems driven by his readers. I am not certain about the famous poet Tagore’s religious faith, but I am certain when he wrote, “"অগ্নি স্নানে সুচি হোক ধরা", his thought was occupied by the culture of his readers – “cleaning up by fire”.
Musicians are the same – their fans drive their lives. That’s why we often see them becoming suicidal and addicted to illicit substances when things do not turn out in their way.
Similarly, a political leader in a democratic system worships his people – he or she would go with his people regardless people are right or wrong, because leader wants to secure his or her leadership. In many cases, it gives positive outcome – not always though.
A worshiper of science worships the inventions or views of the scientists regardless true, false or fabricated. For example, they believe that their ancestors are monkeys (Darwin’s theory of evolution) although Allah clearly mentioned that human is the best of his creation.
Allah has created us with such worshipper characteristic to trial and test us – passing this test is the success. Allah is the creator of this earth and everything in it, and the skies and everything in those. And He controls everything in the earth and in the skies. Nothing in the earth and in the skies, not even something smaller than a sand grain, is out of His knowledge. He is the merciful. He is the oft forgiver. Many of us do not know or we know and ignore.
Allah has beautifully described Himself in the Quran. Before our time is up in this earth, we can try to understand Him, and the reason why He has sent us to this earth.
None has the right to be worshipped but Allah.
May Allah bless us with peace and happiness in this Bangla New Year.
Thank you and Regards,
Faruk Ahmed
On Sun, Apr 14, 2019 at 3:09 AM nizam akm nizam_akm@yahoo.com [perthbashi] <perthbashi-noreply@yahoogroups.com> wrote:
আসসালামু আলাইকুম ।আজ একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোকপাত করতে চাই।আমি আমার বিশ্বাসের কথা বলছি, কারো সাথে না মিললে আমাকে দয়া করে ভুল বুঝবেন না। আসলে সবাইতো সবকিছু নিজের জ্ঞান, বিবেক, বুদ্ধি দিয়েই করে থাকে; বিষয়টি বাঙলা নববর্ষ নিয়ে।নববর্ষ পালন হারাম নয়, হারাম হচ্ছে ঐ দিন প্রত্যুষে সূর্যোদয়ের জন্য অপেক্ষা করে দিনকে বরণের নামে ঢাকঢোল পিটিয়ে নাচাগানার সাথে সূর্যকে বরণ করা – এটা সূর্যপুজারীদের কাজ। মুসলমান সূর্য উঠলে ইবাদত বন্ধ করে দেয়। নবীজী সা. সূর্য উঠা আর ডুবার সময় সলাত পড়তে নিষেধ করেছেন, যেনো আমাদের ইবাদত সূর্যপূজারীদের সাথে মিলে না যায়। একবার ভাবুন, সূর্য পুজার সাথে বাঙালী চেতনার কী সম্পর্ক? আল্লাহ্ বলেন, তোমরা সূর্য ও চন্দ্রের পুজা করো না, ইবাদত করো তাঁর যিনি চন্দ্র সূর্য সৃষ্টি করেছেন, (৪১:৩৭)।নববর্ষ পালন হারাম নয়, হারাম হচ্ছে ঐ দিন প্রত্যুষে সূর্য উঠার সাথে সাথেই রবি ঠাকুরের প্রার্থণামূলক সঙ্গীত "এসো হে বৈশাখ এসো……" গাওয়া। ঠাকুরের প্রার্থনা আর মুসলমানের প্রার্থনা কি এক ? এই গানটির একটি কলি হলো "অগ্নি স্নানে সুচি হোক ধরা" অর্থাৎ আগুনে গোসল দিয়ে গোটা জগত পবিত্র হোক – এ বিশ্বাস হিন্দুদের, আর তাই মৃত্যুর পর আগুনে পুড়িয়ে তাদের পবিত্র করা হয়। একবার ভাবুন, অগ্নিস্নানের সাথে বাঙালী চেতনার কী সম্পর্ক? কিন্তু পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্ বহুবার অবিশ্বাসীদের জাহান্নামের আগুনে ফেলে দেওয়ার তথা আগুন দিয়ে গোসল করানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আল্লাহর শত্রুদের জন্য প্রতিদান হিসেবে আছে আগুন (৪১:২৮)।নববর্ষ পালন হারাম নয়, হারাম হচ্ছে ঐ দিন মঙ্গল শোভাযাত্রার নামে বিভিন্ন দেব-দেবী, পশু-পাখীর মুখোশ নিয়ে কল্যাণ কামনা করা। ভুলে গেলে চলবেনা কল্যাণ অকল্যাণের মালিক একমাত্র আল্লাহ্। হিন্দুদের এক দেবতার নাম বিষ্ণু যার পত্নী হচ্ছে লক্ষ্মীদেবী। এদের ছিল পাঁচ কন্যা; পদ্মা, পদ্মালয়া, ইন্দিরা, শোভা, কমলা। হিন্দু মিথিওলজির মতে সমস্ত মঙ্গলের মালিক হচ্ছে লক্ষ্মী দেবী, যার বাহন হলো পেঁচা। এজন্যই মঙ্গল শোভাযাত্রার অন্যতম প্রতীক ‘পেঁচা’। একবার ভাবুন, পেঁচা কি বাংলায় কথা বলে? না পান্তা ইলিশ খায়? পেঁচার সাথে বাঙালী চেতনার কী সম্পর্ক? আসলে সম্পর্ক বাঙ্গালীর সাথে নয়, লক্ষ্মীদেবীর বাহন রেডি করে আহবান করা হচ্ছে তাকে। কারণ সে না আসলে মঙল বিতরণ করবে কে? নাউজুবিল্লাহশয়তান আমাদের চিরশত্রু (২:১৬৮, ২:২০৮, ২৪:২১, ৩৫:৬, ৩৬:৬০) যার চূড়ান্ত টার্গেট মানুষকে মুশরিক বানিয়ে জাহান্নামে পাঠানো। শয়তান যদি আমাদের পূজামণ্ডপে ডাকতো আমরা তো যেতাম না, তাই সে কৌশল পরিবর্তন করে আমাকে দিয়ে শিরক ঠিকই করাচ্ছে, কিন্তু নাম দিচ্ছে বাঙালী চেতনা!!একটু চিন্তা করুন, নিজের বিবেক-বুদ্ধি ব্যবহার করুন, শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে বের হয়ে আসুন। জেগে উঠুন আপন মহিমায়, আনন্দ ফুর্তি করুন মুসলমান হিসেবে, আল্লাহ্ ও রসুলের দেখানো সঠিক সরল পথ মোতাবেক।বছরের এই প্রথমদিনটি শুরু হোক ফজরের সলাত দিয়ে, আর যদি তা না হয়ে থাকে তবে প্রতিজ্ঞা হোক জীবনে আর কখনো সলাত মিস যাবেনা; পিতামাতা, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী, আভাবী দুঃখীদের খোঁজখবর নিবো ও যথাসাধ্য সাহায্য করবো । ইয়াস্তাজিবু, আল্লাহ আমাদের শপথটি কবুল করুন।Collected …ভাল লাগলো তাই শেয়ার করলাম।
নিজাম ভাই,
এতো সহজে কেউ মুশ্রিক হয়না। আর ইসলামের দাওয়াত দেয়ার আগে শ্রোতা, দর্শক, পরিবেশ ও পরিস্থিতি বিবেচনা করতে হয়। নীচের ভিডিও টা দেখলে কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে।
On Sun, Apr 14, 2019, 3:08 PM nizam akm <nizam_akm@yahoo.com> wrote:
